উদ্ভিদ কি?



যে ৫ টি গাছ আপনার ঘরকে করবে দূষণমুক্ত

৫. চন্দ্রমল্লিকা

Chandramallika will give beauty in different colors; Source: Gardening Know How
নানা রঙে সৌন্দর্য দেবে চন্দ্রমল্লিকা; Source: Gardening Know How
dpeditworkshop.blogspot.com
Chrysantrama flourished in the winter with bright colors. After decorating your house, filtering out the benzene contained in the house, which comes with glue, color, detergent and plastic. This tree loves bright light, its boil helps to direct the sun by direct light. So you can keep it on the window with the brightest light in the house. If you want to plant a tree in combination with the furnishings, then chrysantry is your first choice. There are almost all types of flower-grass varieties except blue, Chandramallikika. But, while buying a tree, keep an eye on the trees that do not buy plantations in the garden, its gardens and the households are different.
উজ্জ্বল বিভিন্ন রঙ নিয়ে শীতে জন্মায় চন্দ্রমল্লিকা। আপনার ঘরকে সুসজ্জিত করার সাথেই ঘরে জমে থাকা বেনজিন, যা আঠা, রঙ, ডিটারজেন্ট ও প্লাস্টিকের সাথে আসে, তাকে ফিল্টার করে। এই গাছ উজ্জ্বল আলো ভালোবাসে, এর কুঁড়িকে ফুটতে সাহায্য করে সূর্যের সরাসরি আলো। তাই একে রাখতে পারেন ঘরের সবচেয়ে উজ্জ্বল আলো দেওয়া জানালাটির কাছে। আপনি যদি গৃহসজ্জার সাথে মিলিয়ে গাছ লাগাতে চান, তবে চন্দ্রমল্লিকা হতে পারে আপনার প্রথম পছন্দ। নীল বাদে প্রায় সব রঙের ফুলগাছের জাত আছে চন্দ্রমল্লিকার। কিন্তু গাছ কেনার সময় লক্ষ্য রাখবেন যেন বাগানে লাগানোর গাছ না কিনে ফেলেন, এর বাগান আর ঘরের জাত আলাদা।

৪. লাল ধারের ড্রাসিনিয়া

The red-sharp Drasinya will clean the air;Source: Devon Richards
লাল ধারের ড্রাসিনিয়া বাতাসকে করবে পরিষ্কার; Source: Devon Richards
dpeditworkshop.blogspot.com
This red-colored Drasiniya will give you color diversity. They can be identified in many species of detergent, like fitta leaves, and for red currents. Gradually, they can touch your ceiling by about 15 feet in length. So they should be kept in a high ceiling medium light house. They are the most capable of removing gelin, trichloroethane and formaldehyde that come with varnish and gasoline in the house.
লাল ধার বিশিষ্ট এই ড্রাসিনিয়া আপনাকে দেবে রঙের বৈচিত্র্য। অনেক জাতের ড্রাসিনিয়ার ভেতর এদেরকে চিহ্নিত করা যায় ফিতার মতো পাতা, আর লাল ধারগুলোর জন্য। ধীরে ধীরে বাড়লেও এরা প্রায় ১৫ ফুট লম্বা হয়ে আপনার সিলিং ছুঁতে পারে। তাই এদেরকে উঁচু ছাদবিশিষ্ট মধ্যম আলোর ঘরে রাখা উচিত। এরা ঘরের বার্নিশ ও গ্যাসোলিনের সাথে আসা জাইলিন, ট্রাইক্লোরোইথেন ও ফরমালডিহাইড দূরীকরণে সবচে’ বেশি পারদর্শী।

৩. উইপিং ফিগ

A little care will be a long time friend of the tree; Source:eBay
অল্প একটু যত্নেই গাছটি হবে বহুদিনের বন্ধু; Source:eBay
dpeditworkshop.blogspot.com
To save this tree, you have to take a little care, but once you survive, the tree will live for many years. The tree helps in eliminating trichloroethane, benzene and formaldehyde in the house furniture and carpet. If the amount of temperature or light changes frequently, the life of the tree is alarming.
এই গাছ বাঁচাতে একটু যত্ন করতে হয়, তবে একবার টিকে গেলে গাছটি বহু বছর বাঁচে। ঘরের আসবাব ও কার্পেটে থাকা ট্রাইক্লোরোইথেন, বেনজিন ও ফরমালডিহাইড দূরীকরণে সাহায্য করে গাছটি। বারবার তাপমাত্রা বা আলোর পরিমাণ পরিবর্তিত হলে গাছটির জীবন আশঙ্কায় পড়ে।

২. পিস লিলি

White-green Piece Lily will give you tranquility; Source: Gardening Know How
সাদা-সবুজের পিস লিলি আপনাকে দেবে প্রশান্তি; Source: Gardening Know How
dpeditworkshop.blogspot.com
Generally they are more known in our country as Lily. The white flower contrast with the yellow leaf is composed of your mind. It can be easily saved to the tree. In general, they are 12-16 cm in length. Although usually flowering at the beginning of the summer, even after year round, they can be seen to give flowers. NASA's research has called them 'wind-cleaning' plants. They absorb formaldehyde, benzene and carbon monoxide from the surrounding air. The plant is not good for children and pets. Often the cause of death of the plant causes extra water. The tree loves to stay in bright light during the day and some days of moderate water.
সাধারণত এরা লিলি নামেই আমাদের দেশে বেশি পরিচিত। কালচে সবুজ পাতার সাথে সাদা ফুলের কনট্রাস্ট আপনার মন কাড়তে বাধ্য। অনেক সহজেই বাঁচিয়ে রাখা যায় গাছটিকে। সাধারণ অবস্থায় এরা ১২-১৬ সেন্টিমিটার লম্বা হয়। গরমকালের শুরুতেই সাধারণত ফুল দিলেও সারাবছর ধরেও ফুল দিতে দেখা যায় এদেরকে। নাসা গবেষণায় এদেরকে ‘বাতাস পরিষ্কারক’ উদ্ভিদ বলে চিহ্নিত করেছে। এরা আশেপাশের বাতাস থেকে ফরমালডিহাইড, বেনজিন ও কার্বন মনোক্সাইড শোষণ করে। উদ্ভিদটি শিশু ও পোষা প্রাণীর নাগালে না রাখাই ভাল। বেশিরভাগ সময়ে উদ্ভিদটির মৃত্যুর কারণ হয় অতিরিক্ত পানি দেয়া। পরিমিত পানি ও দিনের কিছুটা সময় উজ্জ্বল আলোতে থাকতে ভালোবাসে গাছটি।

১. ইংলিশ আইভি

Ignorant English can be broken;Source:Idea Digezt
ছেঁটে রাখতে পারেন অবাধ্য ইংলিশ আইভিকে; Source:Idea Digezt
dpeditworkshop.blogspot.com
The tree is used in the western countries to decorate the house on Christmas day. Many do not want to keep them in the house because they grow too fast and spread the other trees. English ivy kept in small utensils will not grow too much in your home. It can also be controlled by truncation. As a bonus, they will provide you with clean air to absorb the formaldehyde that comes with the home cleaner.গাছটি পশ্চিমের দেশগুলোতে ক্রিসমাসের দিন ঘর সাজাতে ব্যবহার হয়। অনেক দ্রুত বেড়ে গিয়ে অন্য গাছপালাকেও লতায় ছেয়ে ফেলে বলে অনেকেই একে ঘরে রাখতে চান না। ছোট পাত্রে রাখা ইংলিশ আইভি আপনার ঘরে খুব বেশি বাড়তে পারবে না। ছেঁটে রাখার মাধ্যমেও একে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। বোনাস হিসেবে এরা ঘরের ক্লিনারের সাথে আসা ফরমালডিহাইডকে শুষে নিয়ে আপনাকে দেবে বিশুদ্ধ বাতাস।

৫. চন্দ্রমল্লিকা Chandramallika will give beauty in different colors; Source: Gardening Know How নানা রঙে সৌন্দর্য দেবে চন্দ্রমল্লিকা; ...

যে ৫ টি গাছ আপনার ঘরকে করবে দূষণমুক্ত

. জারবেরা ডেইজি

This brightly-colored flower tree will absorb trichloroethane from your house, which is bringing you home with dry clean clothes. The plant will also filter Benzin in the ink. In a medium sized tub, you can keep the tree in the laundry or bedroom. But first we have to see if the tree is properly lighted. The jarbara trees love to stay on the well-lit soil, so be aware that the containers contain several holes. Spraying the tree two or three times a week The tree should be kept at sunlight for at least 6 hours a day. If properly taken care, the jarbara flower tree can last up to two weeks.

উজ্জ্বল রঙের ফুলের এই গাছটি আপনার ঘর থেকে শুষে নেবে ট্রাইক্লোরোইথেন, যা ড্রাই ক্লিন করা কাপড়চোপড়ের মাধ্যমে আপনি ঘরে আনছেন। কালিতে থাকা বেনজিনকেও ফিল্টার করবে গাছটি। মাঝারি আকারের টবে গাছটি রাখতে পারেন লন্ড্রি বা বেডরুমে। কিন্তু আগে দেখে নিতে হবে, গাছটি ঠিকমতো আলো পায় কিনা। জারবেরা গাছ সুনিষ্কাশিত মাটিতে থাকতে ভালোবাসে,তাই অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন পাত্রে কয়েকটি ছিদ্র থাকে। সপ্তাহে দু-তিনবার গাছে স্প্রে করতে হবে। গাছটিকে দিনে অন্তত ৬ ঘন্টা সরাসরি সূর্যালোকে রাখতে হবে। ঠিকমতো যত্ন নিলে জারবেরা ফুল গাছে দু’সপ্তাহ পর্যন্ত টিকতে পারে।
Jarbara flowers are available in various colors; Source: Home Guides
জারবেরা ফুল পাওয়া যায় নানা রঙে; Source: Home Guides


. অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী

Aloevoera is a crematorium tree. It is very easy to grow the tree. Formaldehyde and Benzene enter the house with cleaner and color. Alovers clean them. The best is if Aloevara can be kept next to an enlightened window. As well as clearing the air, Aloevara is also beneficial for cutting. Since 6,000 years ago, the people of Egypt have used this plant in various uses, they call it 'plant of immortality'. As skin complexity, wound hemorrhagic and laxative. Even today, the plant is used in many ways due to cutting, sunburn (sunburn), burns and other skin problems.

অ্যালোভেরা একটি রসালো পাতাযুক্ত আলোকদিকমুখী গাছ। গাছটি বড় করা বেশ সহজ। ঘর পরিষ্কারক ও রঙয়ের সাথে আমাদের ঘরে প্রবেশ করে ফরমালডিহাইড ও বেনজিন। অ্যালোভেরা এগুলোকে পরিষ্কার করে। সবথেকে ভালো হয় যদি অ্যালোভেরাকে কোনো আলোকিত জানালার পাশে রাখা যায়। বাতাস পরিষ্কার করার সাথে সাথে অ্যালোভেরা কিন্তু কাটাছেঁড়ার জন্যও উপকারী। ৬,০০০ বছর আগ থেকে মিশরের মানুষেরা এই উদ্ভিদকে নানা কাজে ব্যবহার করে এসেছে, তারা একে ‘অমরত্বের উদ্ভিদ’ বলত। ত্বকের বিভিন্ন জটিলতায়, ক্ষত সারাতে ও জোলাপ (কোষ্ঠ পরিষ্কারক) হিসেবে। আজও কাটাছেঁড়া, রোদে পোড়া (সানবার্ন), পোড়া ক্ষত ও ত্বকের অন্যান্য জটিলতায় উদ্ভিদটি নানাভাবে ব্যবহার করা হয়।

Aloe vera tree was called the immortality plant; Source: Healthyliving Nature
ঘৃতকুমারী গাছকে অমরত্বের উদ্ভিদ বলা হতো; Source: Healthyliving Nature

. স্পাইডার প্ল্যান্ট

Does not the light of keeping the tree in the house? There is no time to take care of the tree, all the trees in the tub are killed due to domestic violence? Do not worry, this tree is for you. Yellow in the middle of the green, the curtains are dark green, this tree blossomed in small white flowers. Formaldehyde, Gyaline, Carbon Monoxide and Benzene come to our homes with leather, printed and rubber products. The presence of this tree in the house will greatly reduce the harmful chemicals. It is very easy to increase the number of trees. From the cold to the room temperature, they adapt to all the conditions, stay in the dry ground, love. They produce the best 'bright' light, but you can keep them in the general city's house.

বাসায় গাছ রাখার মতো আলো আসে না? গাছের পরিচর্যা করার মতো সময় হাতে নেই, বাসার পোষা প্রাণীর দৌরাত্ম্যে টবের সব গাছ মরতে বসেছে? চিন্তা করার দরকার নেই, এই গাছটি আপনার জন্যই। মাঝখানে হলদে সবুজ, ধারগুলো গাঢ় সবুজ সুন্দর এই গাছটিতে ছোট ছোট সাদা ফুল ফোটে। চামড়া, ছাপা হওয়া ও রাবারের পণ্যের সাথে আমাদের ঘরে আসে ফরমালডিহাইড, জাইলিন, কার্বন মনোক্সাইড ও বেনজিন। ঘরে এই গাছটির উপস্থিতি অনেকাংশেই কমিয়ে দেবে এসব ক্ষতিকর রাসায়নিককে। এই গাছকে সংখ্যায় বৃদ্ধি করা খুবই সহজ। ঠান্ডা থেকে কক্ষ তাপমাত্রা সব অবস্থায়ই এরা চমৎকার মানিয়ে নেয়, ভালোবাসে শুকনো মাটিতে থাকতে। উজ্জ্বল আলোতেই এরা সবচে’ ভালো জন্মায়, কিন্তু আপনি এদের রাখতে পারেন সাধারণ শহরের ঘরেই।

Spectacular Spider Plant; Source:The Tree Centre
দৃষ্টিনন্দন স্পাইডার প্ল্যান্ট; Source:The Tree Centre

. স্নেক প্ল্যান্ট

For sharp leaves, their name is 'mother tongue'! Keep such a tree in the bathroom, they will grow beautiful in the dark and water-intensive environment, but make clear that your home's formaldehyde should be cleaned. You can keep these two tubes in the bedroom, in the comfort of convenience. With the addition of formaldehyde and carbon monoxide, the tree will give you another benefit. Usually the tree leaves the carbon dioxide in the night where it is an exception. As a result, the tree will give you a little extra oxygen.

ধারালো পাতার জন্যই বোধহয় এদের আরেক নাম ‘শাশুড়ির জিহ্বা’! এরকম একটি গাছকে টবে করে বাথরুমে রেখে দিন, অন্ধকার আর জলীয়বাষ্পপূর্ণ পরিবেশে এরা সুন্দর বেড়ে উঠবে, কিন্তু পরিষ্কার করবে আপনার ঘরের ফরমালডিহাইডকে। এরকম দুটো টবকে শোবার ঘরেও রেখে দিতে পারেন স্বাচ্ছন্দ্যে। ফরমালডিহাইড আর কার্বন মনোক্সাইড সরানোর সাথে সাথে আরো একটি উপকার আপনাকে দেবে গাছটি। সাধারণত গাছ যেখানে রাতে কার্বন-ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করে, এই গাছটি তার ব্যতিক্রম। ফলে যখন ঘুমাচ্ছেন, গাছটি আপনাকে একটুখানি অতিরিক্ত অক্সিজেন দেবে।
Many people have said fun for long sharp leaves, 'mother tongue'; Source: worldofsucculents.com
লম্বা ধারালো পাতার জন্য মজা করে অনেকে একে বলেন ‘শাশুড়ির জিহ্বা’; Source: worldofsucculents.com

. মানি প্ল্যান্ট

This tree is perhaps the most familiar in Bangladesh. You can plant trees in both the water or on the ground. It is easy to grow, and it is available everywhere. Just put the vessel in a container, make the tree grow green, and make your house look more beautiful. Although the tree loves bright light, there is no problem with it in the dark. It may also be green in darkness, its name is "Devil's Tree" (Devil's Ivy). If you apply it on the ground, you do not need to add extra water, but if you keep it in the water then change the water. Otherwise, it could ripen the roots.

গৃহসজ্জায় এই গাছটি বোধহয় বাংলাদেশে সবচেয়ে পরিচিত। পানিতে বা মাটিতে, দু’ভাবেই গাছটি লাগাতে পারেন। সহজে বেড়ে চলে, আর সহজলভ্য বলে এর কদর সবখানেই আছে। শুধু একটি পাত্রে লাগিয়ে পাত্রটি ঝুলিয়ে দিন, গাছটি সবুজ লতার ঝালর তৈরি করে আপনার ঘরের শোভা বাড়াবে। গাছটি উজ্জ্বল আলো ভালোবাসলেও, অন্ধকারে এর কোনো সমস্যা হয় না। অন্ধকারেও সবুজ থাকতে পারে বলে, এর আরেক নাম ‘শয়তানের বৃক্ষ’ (ডেভিলস আইভি)। যদি মাটিতেই লাগান, তবে অতিরিক্ত পানি দেয়ার প্রয়োজন নেই, পানিতে রাখলেও পানি পরিবর্তন করবেন। নাহলে শেকড়ে পচন ধরতে পারে।
The easiest way to organize the house is at the money plant; Source: Gardening in India
সবচে সহজে ঘর সাজাতে পারেন মানি প্ল্যান্টে; Source: Gardening in India

. জারবেরা ডেইজি This brightly-colored flower tree will absorb trichloroethane from your house, which is bringing you home with dry clean...

বাংলাদেশের বিপন্ন ফল ফলসা

বাংলাদেশের বিপন্ন ফল ফলসা

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ           : Plantae
(শ্রেণীবিহীন): Angiosperms
(শ্রেণীবিহীন): Eudicots
(শ্রেণীবিহীন): Rosids
বর্গ              : Malvales
পরিবার        : Malvaceae
উপপরিবার  : Grewioideae
গণ              : Grewia
ফলসা বাংলাদেশের একটি অপ্রচলিত ফল। এটি প্রধানত দক্ষিণ এশিয়ার ফল। পাকিস্তান থেকে কম্বোডিয়া পর্যন্ত এর দেখা মেলে। অন্যান্য ক্রান্তীয় অঞ্চলেও এর ব্যাপক চাষ হয়।  ফলসা গাছ 'গুল্ম' বা ছোট 'বৃক্ষ', যা আট মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। এর ফুল হলুদ, গুচ্ছাকারে থাকে। ফলসা ফল ড্রুপ জাতীয়, ৫-১২ মিলিমিটার ব্যাস বিশিষ্ট, পাকলে কালো বা গাঢ় বেগুনি রঙের হয়।  ফলসা শব্দটি উর্দু ভাষা থেকে এসেছে (উর্দুفالسہ )। বাংলা, হিন্দি, মারাঠি সহ পৃথীবির বহু ভাষাতে এটি ফলসা নামেই পরিচিত।
ভিটামিন সি ভরপুর ফলটির খাদ্যগুন দেওয়া হল 
Value per – 100 gm
Nutrients: Water 80.8g
Energy 72 Kcal
Protein g 1.3
Total lipid (fat) g 0.9
Carbohydrate, by difference 14.7 g,
Fiber, total dietary 1.2 g
Calcium, 129 mg,Iron, 3.1 mg,Magnesium, 72 mg,Phosphorus, 39 mg,Potassium, 351 mg,Sodium, 4.4 mg,Copper, Cu mg 0.12
Vitamins: Vitamin C, total ascorbic acid mg 22,Niacin 0.3 mg
Other: Carotene, beta 419 mcg
*Values from Indian Council of Medical Research, National Institute of Nutrition

সবদেশে ফলসা নাম হলেও ভারতের কিছু আঞ্চলিক নাম নীচে দেওয়া হলও ।
Scientific Name:
Grewia asiatica
Other Names:
Phalsa (Hindi, Urdu, Marathi,Bengali)
Phulsa (Kannada)
Phutiki (Telegu)
Unnu (Tamil)
Chadicha (Malayalam)
Shukri (Gujarati)



আদিবাসী সাঁওতালরা ফলসার শিকড় বাতজনিত রোগে ব্যাবহার করে থাকে। বলা হয় বাকল চিনি পরিষ্কৃতকরনে, দড়িও বানানোতে ব্যাবহার হতো।এর পাতা ডায়রিয়া ও আমাশয়ে ব্যাবহার হয়ে থাকে। এর পাতা ত্বকের সর্বপ্রকার প্রদাহ, সানবাইট,কেটে যাওয়া, পুড়ে যাওয়া, একজিমাতে কাজে লাগে। রাতভর জলে ভিজিয়ে রাখা ফলসা পাতা বেঁটে প্রদাহে লাগালে উপকার পাওয়া যায়। আন্টিবায়টিক এরও কাজ করে।একবীজপত্রী ফলসা বীজের তেল রিপ্রডাক্টিভ ডিসঅর্ডার এ ব্যাবহার হয়।
ফলসা গাছ সাধারনতঃ রৌদ্রস্নাত আবহাওয়ায় সর্বপ্রকার মাটীতেই জন্মায়।মাত্র ২ থেকে ৩ সপ্তাহের গ্রীষ্মের ফসল এটি আর এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পরিবহনে প্রায় অসম্ভব হবার কারনে ওষধি গুনে ভরপুর ফলটির পাল্প, জ্যাম ইত্যাদি তৈরি করে বাজারজাত করা হয়।একমাত্র যেখানে চাষ হয় তার আসেপাসে বাজারে, রাস্তার ধারেই মরশুমে এটি বিক্রি হতে দেখা যায়।

ফলসার শরবত বানানো হয় চিনি মিশিয়ে যা আস্ট্রিনজেন্ট হিসেবে ব্যাবহার হয় এবং পাকস্থলি সর্বপরি শরীরকে ঠান্ডা রাখে ।ফলসার শরবত বানাবার প্রক্রিয়াঃ ৫ জনের জন্য 
উপকরণ – ২৫০ গ্রাম ফলসা, ৩ টেবিল চামচ চিনি, ১ কাপ কুচোনো বরফ 
প্রক্রিয়া- পরিস্কার জলে ফলসা ধুয়ে পিষে ছেকে নিয়ে ৩ গ্লাস ঠান্ডা জল আর ৩ চামচ মিশাতে হয়। একটি পাতিলেবুর রস ও কুচোনোবরফ দিয়ে পরিবেশন করুন।



ফলসার ওষধি পরিচিতি –
কাঁচা ফলসা শ্বসনতন্ত্র, হার্ট ও রক্ত সঞ্চালন সুনিয়ন্ত্রিত রাখতে সাহায্য করে।বিভিন্ন প্রদাহ থেকে আরাম দেয়। জ্বরজ্বর ভাবের চিকিৎসায় ফলটি ব্যাবহার হয়। পাঁকা ফলসা গরমের থেকে শরীরকে ঠান্ডা রাখে।এমনকি ঠোঁটের চিকিৎসাতেও ব্যাবহার হয়। ফলটির আন্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট থাকায় ক্যান্সারের সম্ভাবনা কম করতে সাহায্য করে।পাকস্থলির ব্যাথায় কাজ দেয়।পাকা ফলের রস প্রস্রাব জনিত অনেক সমস্যা নিরাময়ে সাহায্য করে। মাথাধরা, আসিডিটি,ত্বকের শুষ্কতা দূরীকরণ, বমিভাবসর্বোপরি রক্তাল্পতায় ভীষণ রকম কার্যকরী।

পেটের ব্যাথায় ক্যারম বীজ ৩ গ্রাম রোষ্টকরে ২৫ থেকে ৩০ মিলি হাল্কা গরম ফলসার রস এ মিশিয়ে খাওয়ানো হয় উপশমের জন্য। প্রতিদিন ফলসার রস পান করলে হার্টের দুরবলতা,হজম জনিত পেটের ব্যাথা, বমিভাব, মস্তিস্ক দুর্বলতা,নিঃস্বাস জনিত সমস্যা, ঠান্ডা লাগার সমস্যা, ইউরিন সমস্যা নিয়ন্ত্রিত রাখা যায়। ব্লাডসুগার এর রোগীদের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। ফুলের কুঁড়িকেও চিকিৎসকরা ওষধি হিসেবে ব্যাবহার করেন।
বিঃ দ্রঃ-ফলসা কে ওষধি হিসেবে ব্যাবহারের আগে আবশ্যই চিকিতসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
পাকিস্তানে ফলসা খুবই জানপ্রিয় এই কারনে কি এর শরবত শরীরকে সতেজ রাখে এবং রক্ত তৈরি করে।

বাংলাদেশের বিপন্ন ফল ফলসা বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ           : Plantae (শ্রেণীবিহীন): Angiosperms (শ্রেণীবিহীন): Eudicot...

ওজন কমাতে কাজুবাদাম!/Almonds to lose weight!

ওজন কমাতে কাজুবাদাম!/Almonds to lose weight!
https://www.editworkshop.ga/

আপনি কি কাজুবাদাম খেতে ভালোবাসেন?
যদি ভালোবেসে থাকেন তবে সুখবর হলো, এই খাওয়ার অভ্যাস আপনার ওজন বাড়ানোর বদলে উল্টো কমিয়ে দিতে সহায়তা করতে পারে! শুধু তা-ই নয়, কাজুবাদামের রয়েছে আরও নানা গুণাগুণ। তাই যদি কারও এটি ভালো না-ও লাগে, তাহলে অ্যালার্জি ধরনের সমস্যা না থাকলে আজ থেকে এটি খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।
যেভাবে কমায় ওজন
কাজুবাদামে রয়েছে ফ্যাট! তবে এটি স্বাস্থ্যকর ফ্যাট। এটি খাওয়ার ফলে আপনার সবসময়ই মনে হবে আপনার পেট ভরা। ফলে একটু পরপর আজেবাজে খাবার খেয়ে পেট শান্ত করার প্রয়োজন আপনার হবে না। সব মিলিয়ে ওজনটাও থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
হৃদপিণ্ডের সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় একাধিক উপাদান রয়েছে কাজুবাদামে। বাজে মাত্রার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সহায়তা করে এটি। এছাড়া ক্ষতিকর ক্ষয়রোধ ও স্থূলতার সমস্যা কমিয়ে আনার মাধ্যমেও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এটি।
মস্তিস্কের যত্ন নেয়
কখনও কখনও বলা হয়, মস্তিষ্কের সেরা খাবার হলো কাজুবাদাম। একটু বয়স হয়ে যাওয়ার পরে সপ্তাহে কয়েকবার করে কাজুবাদাম খেলে খুবই উপকার পাওয়া যায়। আলঝেইমারের মত রোগ প্রতিরোধেও সাহায্য করে কাজু।
ত্বকের সুস্থতায়
ভিটামিন-ই আর অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের আধার এই কাজুবাদাম। আর ত্বককে সুন্দর ও সতেজ রাখার পেছনে এই দুই উপাদানের যে ভূমিকা, সেটিও নিশ্চয় কারও অজানা নয়। তাই কাজুবাদাম খাওয়ার অভ্যাস বড় বড় সব চর্মরোগ থেকেও আরাম দিতে পারে আপনাকে।
⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒⇒
Do you love to eat cashew nuts?
If you are in love, it is good news that this eating habits can help reduce your weight rather than reduce it! Not only that, almonds have many other qualities. So if someone does not like it, then if you do not have allergic type problems then you can practice eating it today.

How to lose weight

Fat contains fat! But it is healthy fats. By eating it you will always feel your stomach is full. As a result, you will not need to calm down your stomach after eating a little nonsense. All the weight will be in control.

Reduces the risk of heart disease

There are several components needed for the recovery of heart conditions in cashew nuts. It also helps to keep cholesterol under control of bad levels. It also reduces the risk of cardiovascular disease by reducing the risk of obesity and obesity.

Take care of the brain

Sometimes it is said that the best food in the brain is almonds. After being young, playing almonds several times a week is very beneficial. Kazu helped alleviate diseases like Alzheimer's disease.

Skin recovery

Vitamin-E and anti-oxidant reservoir this almonds. And the role that these two elements play in keeping the skin beautiful and refreshing, it is certainly not known to anyone. So the habit of eating almonds can give you great relief from all skin diseases.

ওজন কমাতে কাজুবাদাম!/Almonds to lose weight! https://www.editworkshop.ga/ আপনি কি কাজুবাদাম খেতে ভালোবাসেন? যদি ভালোবেসে থাকেন তবে...

যষ্টিমধুর যত গুণ

http://www.editworkshop.ga/

যষ্টিমধু
বৈজ্ঞানিক নামঃ Glycyrrhiza glabra
পরিবারঃ Fabaceae
যষ্টিমধু বহুবর্ষজীবী গুন্মজাতীয় উদ্ভিদ। এর কান্ড বহু শাখাবিশিষ্ট, তিন-চার ফুট লম্বা, সরল ও নরম হয়ে থাকে। এর পতা দন্ডের উভয় দিকে সমান্তরালভাবে বিন্যস্ত এবং দন্ডের অগ্রভাগে একটি পাতা থাকে। এর পাতাগুলো ডিম্বাকৃতির, সবুজ ও মসৃণ। পুষ্পদন্ডের উভয় দিকে হালকা গোলাপি বর্ণের ফুল ফোটে। এর প্রতিটি ফলে দুই-পাঁচটি জীব থাকে। এর মূল বেশ মোটা, গোলাকার ও মিষ্টি স্বাদযুক্ত। যষ্টিমধুর প্রধান কার্যকর রাসায়নিক উপাদানটি হলো ট্রাইতারপিনয়েড স্যাপোনিন গ্লিসাইরিজিন (গ্লিসাইরিজিনিক অ্যাসিডের পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়াম লবণের মিশ্রণ)। এছাড়াও এতে রয়েছে গ্লাবরানিন এ ও বি, গ্লিসাইরেটল, গ্ল্যাবরোলাইড, আইসোগ্ল্যারোলাইড নামে ট্রাইতারপিনয়েড স্যাপেনিন, ফরমোনোনেটিন, গ্ল্যাবরোন, নিওলিকুইরটিন, হিসপা-গ্ল্যারিডিন এ ও বি নামে আইসোফাবন, হারনিয়ারিন, আম্বিলিফেরন নাম কৌমারিন এবং আনোসেরিন, এমাইরিন, স্টিগমাস্টেরল নামক ট্রাইতারপিন স্টেরল ইত্যাদি।
ঔষদি গুণাবলির ব্যাখ্যাঃ যষ্টিমুধুতে আছে আলসার প্রতিরোধী ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান। এটি এসপিরিন জাতীয় ওষুধের প্রভাবে সৃষ্ট আলসারসহ সব ধরণের আলসার প্রতিরোধ ও নিরাময়ে কার্যকর। যষ্টিমধু গ্যাষ্ট্রিক মিউকোসা থেকে মিউকাস রসসহ আলসার প্রতিরোধী অন্যান্য রসের নিঃসরণ বাড়ানোর মাধ্যমে আলসার প্রতিহত করে। শ্বাসনালির প্রসারণ ও কফ নিঃসরণে যষ্টিমধুতে বিদ্যমান গ্লিসাইরিজিন শ্বাসলানি প্রসারিত করে এবং ভিতরে জমে থাকা কফ নরম করে বের করে দেয়। এটি ফুসফুসের ব্রংকিয়াল বেশির সংকোচন প্রতিহত করে। তাই এটি কণ্ঠস্বরের কর্কশভাব দূর করে এবং যেসব ভাইরাস শ্বাষতন্ত্রের রোগ সৃষ্টি ও অতিরিক্ত শ্লেষ্মা তৈরি করে, তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। সাম্প্রতিক এক গবেষণা থেকে জানা যায়, এটি সার্স রোগ প্রতিরোধেও কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
ঠান্ডা লেগে গলা বসে গেলে বা কাশি হলে সেই সময় যষ্টি মধু একটু চিবিয়ে খেলে ভাল উপকার পাওয়া যায়। যষ্টি মদুর গুড়া লেবুর রসের সাথে পান করলে সর্দি আরাম হয়।
শুকনো আমলকির ২/৩ টুকরো আর ১ গ্রাম যষ্টিমধু থেঁতো করে আধা কাপ গরম পানিতে ৫/৬ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে ২/৩ বার ছেঁকে নিয়ে তরলটুক দিয়ে চোখ ধুয়ে নিলে ঝাপসা দেখা রোগ কমে যায়। সাদা¯্রাব হলে এই গাছের শিকড় চিবিয়ে খেলে দূর্বলতা ভাল হয়। এটি হৃদরোগে বেশ কার্যকারী। গলা ব্যাথ্যা বা টনসিল হলে এর পাতা চিবিয়ে খেলে ভাল উপকার পাওয়া যায়।

Licorice
Scientific name: Glycyrrhiza glabra
Family: Fabaceae

Licorice Perennial Plant Its stems are many branches, three-four feet tall, simple and soft. Its stem is parallel to both the rays and has a leaf in the forearm. Its leaves are oval, green and smooth. Flowers of light pink color flowers on both sides of flowering. Each of these results in two or five organisms. Its roots are quite thick, round and sweet taste. The main effective chemical substance of astringent is Tratarpinoid saponin glacieris (a mixture of potassium and calcium salt of glyceric acid). It also contains globarine A and B, glysaratele, glaerolide, troparpineoid sapenin, ejogaroloid, pharmonantine, globoron, neoliquirin, isopa-gluridine A and B, as isophabon, harniarin, amphiliferan name caromarin and anoxerin, amirin, stigmastral tritrapin sterol etc.

Medicinal properties explained: Bacteriophage contains various anti-ulcer resistant and side-effects chemicals. It is effective in the prevention and treatment of all types of ulcerative ulcer, including ulcerative ulcer caused by aspirin. Rosemary resistes ulcer from the gastric mucosa by increasing the emulsion of other ulcer resistant mucous juices. Extends the respiratory tract and excretion of the cough, extends the glycyrezin inhalation in the drug addicts and sheds out the inhaled cuffs. It prevents the contraction of most bronchial lungs. So it eliminates the harshness of the voice and wars against those viruses that cause respiratory diseases and excessive mucus. A recent study reveals that it also plays an effective role in the prevention of SARS disease.

If you have a cold stomach or a cough, you can get good benefit by playing a little chest of rod honey. If the drink is mixed with lemon juice, the flux is relaxed.
Drying Amalakir 2/3 pieces and 1 gram of yogurt, then roasted half a cup of hot water for 5/6 hours, after scratched 2/3 times, and after drying the eyes, the blurred vision decreases. If the whitewash is rooted in the tree, then the weakness is good. This is very effective in heart disease. Throat pain or tumor is found in the chewing gum leaves good benefits.

http://www.editworkshop.ga/ যষ্টিমধু বৈজ্ঞানিক নামঃ Glycyrrhiza glabra পরিবারঃ Fabaceae যষ্টিমধু বহুবর্ষজীবী গুন্মজাতীয় উদ্ভিদ। এর...

গিলা গাছ

editworkshop.blogspot.com

গিলা গাছের ফল ও ফুল। এই বিলুপ্ত প্রজাতির গাছের দেখা পেলাম ময়মনসিংহ বাকৃবির বোটানিক্যাল গার্ডেনে। নুহাশ পল্লীতে বিশাল ঝাকড়া একটা গাছ দেখেছি কিন্তু এই পর্যন্ত ফুল বা ফল আসেনি তাতে।
তবে মজার কথা হলো এই গার্ডেনে আগেও দুবার গিয়েছি এবং এই গাছের কোলে বসে ছবিও তুলেছি কিন্তু বুঝতেই পারিনি এটা গিলা গাছ। আজ ফুল দেখে পাগল হয়ে ছবি তুলছিলাম অনেক দূরের এক গেট থেকে তখন সেখানকার মালি কাছে আসলে তার কাছেই জানতে চাইলাম কি ফুল? সে বললো গিলা ফুল। আমি বললাম ফল কি আছে? সে অনেক দূরে গাছের গোড়ার কাছে নিয়ে গেল। তার উপরে অন্য একটা গাছের মাথায় এই লতা থেকে অনেক ফল ঝুলছে। এপ্রিলের শেষের দিকে এই ফল বৃষ্টি হলেই নিজে নিজে ফেটে গিলাবীজ নিচে পড়বে।
আসলে গিলা গাছ হলো কাষ্ঠল লতা।

The fruit and flowers of the silk tree. These extinct species were found in the Botanical Gardens of Mymensingh. Nuhash Polli saw a huge tree in a tree, but till now flowers or fruits have not come.

But interestingly, I went to this garden twice before and took a picture in the lap of this tree, but I did not realize that it was a gilla tree. Today, seeing the flower crazy, taking a picture from a distance of a distance from the gate of Mali, I asked him what flowers? He said, "Gulma flower." I said what is the fruit? He took away the tree near the beginning of the tree. On top of another tree, there is a lot of fruit hanging on this tree. In the end of April, when the fruit rains, Gilaki will fall down himself.
Actually the gilla tree is the wood cloth.

editworkshop.blogspot.com গিলা গাছের ফল ও ফুল। এই বিলুপ্ত প্রজাতির গাছের দেখা পেলাম ময়মনসিংহ বাকৃবির বোটানিক্যাল গার্ডেনে। নুহাশ পল্...

কলকে বা হলদে করবী বা পীতকরবী

editworkshop.blogspot.com
অন্যান্য নাম : কলকে, পীত করবীরক, সুগন্ধি কুসুম, কলকি, হলদি কলকি, কড়ি, চায়না করবী
ইংরেজি নাম : Yellow oleander, Mexican oleander, Lucky Nut Tree
বৈজ্ঞানিক নাম : Thevetia peruviana
"ছলকে পড়ে কলকে ফুলের মধু যে আর রয় না
চাঁপার বনে গান ধরেছে ভিনদেশি কোন্ ময়না।"
কলকে ফুলের আদিবাস দক্ষিণ আমেরিকার পেরু ও বলিভিয়ার উষ্ণ অঞ্চল। ষোল শতকে হিসপানি পাদ্রীগণ গীর্জার আশেপাশে লাগানোর জন্য এই গাছ আমাদের দেশে নিয়ে এসেছিলেন। এখনও প্রাচীন গীর্জার আশেপাশে কলকে গাছ দেখা যায়। এছাড়া দক্ষিণ আমেরিকার রেড ইন্ডিয়ান জাতির মধ্যে প্রচলিত আছে, সকালে ঘুম থেকে উঠে কলকের ফুল-ফল দেখা শুভ লক্ষণ।

কলকে ফুল হলুদ, সাদা এবং কমলা- এই তিনটি রঙের হয়ে থাকে। ফুলে প্রচুর মধু থাকে, তাই সারাদিন গাছের আশেপাশে থাকে মৌমাছির আনাগোনা।

ফুল দেখতে হুঁকার কল্কের মতো, তাই সহজভাবেই বাংলায় এর এক নাম হয়েছে কল্কে। কেউ কেউ একে কল্কা ফুল বলে থাকেন যা হয়ত কল্কে নামেরই ঈষৎ রূপান্তর।
পারস্যে ব্যবহৃত ‘কল্কা’ নামটির আগমন ঘটেছে তুর্কী শব্দ কল্গা থেকে যার অর্থ পাতা। এই পাতাকে ‘মোটিফ’ হিসেবে বহুবার ব্যবহার করে তৈরি করা হয় শাড়ি, নকশিকাঁথা ও কাশ্মীরী শাল। প্রাচীনকালে এই বীজকে ছিদ্র করে মালা বানিয়ে গলায় ধারণ করতো পেরুর অধিবাসী।
এই গাছের বাকল, বীজ ও কষ বিষাক্ত। বিষক্রিয়ার ধরন হচ্ছে ফল মারাত্মক অবসাদক, পঙ্গুত্ব আরোপক ও ঘাতক।
গাছের আয়তন সীমিত, তাই বয়স্ক ব্যতিরেকে বৃক্ষ গণ্য নয়। কলকে পত্রবহুল, শাখা নমনীয় এবং শীর্ষ ছত্রাকৃতি। সারা বছর সবুজ পাতায় ঢাকা থাকে। কাণ্ড গোল, মসৃণ, হালকা ধুসর, নরম, অগুনতি শাখায় ছড়ানো ছিটানো। কলকে গাছ সাধারণত দশ পনেরো ফুট (৩ থেকে ৫ মিটারের মত) উঁচু হয়। কলকিগোত্রীয় অন্য গাছপালার মতো এদেরও সারাদেহ দুধকষপূর্ণ। পাতা, কান্ড, মূল, ফল, যেখানেই আঁচড় লাগুক, সেখান থেকেই আঠালো কষ বের হয়।
চিরহরিৎ এ গাছ অজস্র দীর্ঘরৈখিক পাতার ঘনবিন্যাসে এলায়িত, ছায়ানিবিড় ও সুশ্রী। কলকের পাতা চিকন ও সরু ছুরির মত শেষ প্রান্ত সুচালো, শাখায় সর্পিলভাবে ঘনবিন্যস্ত। বাংলায় চিরল বলে একটা কথা আছে। এই গাছের পাতাকে চিরল বলাই চলে। পাতা লম্বায় ১০ থেকে ১৫ সে. মি. পর্যন্ত, চওড়ায় ২ সে.মি.পর্যন্ত। রঙ ঘন সবুজ। বোঁটা ছোট।
কলকে ফুল হলুদ, সাদা এবং কমলা- এই তিনটি রঙের হয়ে থাকে। ফুলসংখ্যা সীমিত, পাতার সবুজে প্রস্টম্ফুটনের ঔজ্জ্বল্য প্রচ্ছন্ন থাকে। তবু ঘন-সবুজ পাতার পটভূমিতে হলুদ, সাদা কিংবা রক্তিম ফুলভরা কলকে অবশ্যই নান্দনিক। কলকে নামটি ফুলের কলকের মত আকৃতির জন্যই। কলকে ফুল লম্বায় ১০ সে. মি.। কলকে গাছের শাখার মাথায় ফুল ধরে। বৃতি গুলো একটার সাথে আর একটা লাগানো, সবুজ। লম্বায় ৩ সে.মি.। দল গুলো ৫ সে.মি. লম্বায়। প্রত্যেকটির সাথে প্রত্যেকটি যুক্ত। ফুলের পাপড়ি ৫ টি। পাপড়িগুলো প্যাঁচানো থাকে একটার সাথে একটা, নলাকৃতি, পরাগচক্র দলের গভীরে দৃশ্য। ফুল সুগন্ধি। ফুলের নিচের অংশ সরু, নলাকৃতি, প্রায় সবুজ এবং মৌগ্রন্থিধর। ফুলে প্রচুর মধু থাকে, তাই সারাদিন গাছের আশেপাশে থাকে মৌমাছির আনাগোনা। ফুল ফোটে প্রায় সারা বছর।
কলকে গাছে জোড়ায় জোড়ায় ফল ধরে। ফলের দুই প্রান্ত ঢালু তবে মধ্যখানে ফুলে ওঠা উঁচু থাকে, অর্থাৎ ডিম্বাকার। ফল শাঁসযুক্ত, কাঁচায় সবুজ বা ফ্যাকাসে হলদে, পাকলে ধূসর রঙের হয়ে থাকে। ফলের ভেতর বীজ থাকে। প্রতি ফলে ২ টি বীজ থাকে। বীজ পাকলে ফ্যাকাসে বাদামী হয়। ফল ও বীজ অত্যন্ত বিষাক্ত। ফল খেলে শীতজনিত ঘর্ম, উন্মত্ততা, প্রলাপ ও অন্যান্য স্নায়ুবিক লক্ষণ প্রকাশ পায়, বমি হয়, নাড়ীর স্পন্দন ধীর হতে হতে দৃষ্টি শক্তি স্থির হয়ে শেষে সংজ্ঞাহীনতা আসে এবং মৃত্যু পর্যন্ত হয়। বীজ খেলে মস্তিস্কে, পাকযন্ত্রে ও শিরদাঁড়ায় পক্ষাঘাত হয়ে মৃত্যু হয়। বীজের শাঁস-তীব্র বিষাক্ত, অত্যাধিক তিক্ত, চিবুলে জিভে অসাড়তা আসে, জিভ গরম হয়ে যায়। পরিপক্ব ফল ও গাছের শাখা কলম থেকে গাছ হয়। পরিপক্ব ফল মাটিতে রোপণ করলে এক-দুই মাসের মধ্যে চারা গজায়।
কলকে গাছ ভেষজ গুণসম্পন্ন। পাতা, ছাল ও বীজে থাকে কর্ডিয়াক টনিক ও কর্ডিয়াক স্টিমুলেন্ট।গুণসম্পন্ন। গাছের সাদা কষে আছে হৃদক্রিয়া বৃদ্ধিকারক গ্লাইকোসাইডস। বীজে আছে ফাইটোস্টেরল, গ্লাইকোসাইডস এবং নানান রকমের উত্তেজক রাসায়নিক পদার্থ। গাছের ত্বকের রস কুষ্ঠ রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। কচি বীজ বেশ বিষাক্ত। গাছের ছাল অরিষ্ট কটু, তিক্ত, বিরেচক এবং বমনকারক। বিভিন্ন প্রকার সবিরাম জ্বরে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া অল্প মাত্রায় ব্যবহার করলে হৃদয়ের শক্তি বৃদ্ধি হয়, অধিক মাত্রায় এটি ঘাতক। গাছের ত্বকের রস কুষ্ঠ রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। গাছের ছাল ও মূলের ছাল প্রায় সমগুন সম্পন্ন। নবজ্বরে ও বিষমজ্বরে হিতকর। মূলের ছাল দিয়ে তৈরী তেল চর্মরোগ নাশক। ছালের মত পাতাও বিরেচক ও বমনকারক। মানুষ ও পশুর ক্ষেত্রে বিষাক্ত। পাতার ক্কাথ দিয়ে তৈরী তেল চুলকানিতে লাগালে উপকার হয়। চারাগাছ তিক্ত, তীক্ষ্ণ, অতিশয় কটু, উষ্ণ, সংকোচক, মুত্রকৃচ্ছ্রতায় উপকারী, চর্মরোগ নিবারক, শ্বেতী, ক্ষত, অর্শ, চক্ষুপীড়া, চুলকানি, জ্বর, ফুসফুসাবরন প্রদাহ এবং বাত-প্রশমক। ফল ও বীজ গর্ভস্রাবকারক, শোথ ও বাত রোগে বিরেচনার্থ ব্যবহার্য। বীজের ক্কাথ বমনকারক, শ্বসন-ক্রিয়া ব্যাহতকারী, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া স্তদ্ধকারক, অর্শনাশক। বীজের তৈল বমনকারক ও বিরেচক। হৃদয়ের বলকারক। গাছের দুগ্ধ রস বমনকারক, সবিরাম জ্বরনাশক। ক্ষতেও পা ফাটায় ব্যবহার্য। ফুলে হৃদয়ের বলকারক পদার্থ আছে। এর দ্বারা প্রস্তুত তেল চুলকানি নষ্ট করে। ফুলের মধু উপাদেয় খাদ্য।

editworkshop.blogspot.com অন্যান্য নাম : কলকে, পীত করবীরক, সুগন্ধি কুসুম, কলকি, হলদি কলকি, কড়ি, চায়না করবী ইংরেজি নাম : Yellow olea...

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উচ্চতার গাছ বৈলাম

বৃক্ষকথা

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উচ্চতার গাছ কোনটি?
উত্তর একটাই বৈলাম। এর বৈজ্ঞানিক নাম Anisoptera scaphula. বৃক্ষটিকে উচ্চতায় অন্য কোনো গাছ ছাড়িয়ে না গেলেও বাংলাদেশ থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে বৃক্ষটি। গবেষকরা বলছেন, আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে হারিয়ে যাবে বৃক্ষটি। যদিও বৈলাম বৃক্ষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকলেও এরই মধ্যে হারিয়ে গেছে ৬৯ প্রজাতির গাছ। বৈলামের মতো বিপন্ন আরও ১২৮ প্রজাতির গাছ।
বন গবেষণা ইনস্টিটিউটের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে মাত্র ২৪টি বৈলাম বৃক্ষ রয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবানের রুমা বাজার ও কক্সবাজার জেলার ডুলাহাজরা বোমারীঘোনা এলাকায় রয়েছে এই প্রজাতির বৃক্ষের শেষ অস্তিত্ব। এসব এলাকার বৈলাম বৃক্ষ সংরক্ষণ করা না গেলে ইতিহাস হয়ে যাবে বৃক্ষটি। এর সত্যতা স্বীকার করে বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিভাগীয় কর্মকর্তা ড. রফিকুল হায়দার বলেন, 'দেশে আর মাত্র ২৪টি বৈলাম বৃক্ষ আছে। আগামী ১০ বছরের মধ্যে বিলুপ্ত হয়ে যাবে গাছটি।' আদিবাসীরা জুম চাষের প্রতি অধিক পরিমাণে ঝুঁকে পড়ায় এই গাছ নির্বিচারে ধ্বংস করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। তবে উচ্চতায় সর্বোচ্চ এই গাছ রক্ষায় বন অধিদপ্তরের কোনো উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি।
বিলুপ্ত ৬৯ প্রজাতির গাছগুলো হলো :
একসময় বাঁশপাতা গাছ দিয়েই তৈরি হতো পেনসিল ও ফটোফ্রেম। বর্তমানে এই গাছ বিলুপ্ত হওয়ায় কাঠ আমদানি করা হয় পাকিস্তান থেকে। বন গবেষণা ইনস্টিটিউটের দেওয়া তথ্যমতে, বাঁশপাতার মতো বিলুপ্ত হয়ে গেছে সুগন্ধী জাতীয় ধূপগাছ, লতাজাতীয় লতাবাঁশ, তমাল গাছ, ভাদি গাছ, গাব গাছ, ডাইস পাইরোস, হলদু (এডিনা কোর্ডিফোলিয়া) নাগেশ্বর, পুঁতিজাম, ডাকরুম, নারিকেলি, সিবিট গাছ, পেটের পীড়ার প্রতিষেধক শ্যামলতা ও গন্ধ ভাদালী, ঔষধি গাছ আপাং, ধনন্তরী ওষুধ অনন্তমূল ও অন্তমূল, কোয়াশিয়া সিনকোনা, (যা থেকে কুইনাইন তৈরি হয়) যষ্টিমধু, (কুচ) গজপিপলু, কালধুতুরা (মানসিক রোগের জন্য উপকারী), শালপানি, শতমূলী, নিটাম, ভূঁইকোমড়া, সর্পগন্ধা ও ব্রাহ্মিশাক।
এসব প্রজাতির গাছ বিলুপ্ত হওয়ার কারণ হিসেবে গবেষক ড. মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, 'বিলুপ্ত প্রজাতির একটি বড় অংশ গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। নির্বিচারে নিধনের ফলে এসব উদ্ভিদ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পৃথিবীতে ছোটকে সবাই অবজ্ঞা করে। ফলে বন জঙ্গল, বাড়ির আঙিনায় বেড়ে ওঠা উদ্ভিদ পরিচ্ছন্ন অভিযানে নির্বিচার বিলুপ্ত হচ্ছে।
বিপন্ন ২০ প্রজাতির গাছ :৬৯ বিলুপ্ত প্রজাতির পথ ধরে বর্তমানে বিপন্ন আরও ২০ প্রজাতির গাছ। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো_ বৈলাম বৃক্ষ, কুকুরের কামড়ের প্রতিষেধক হিসেবে ব্যবহৃত ঔষধি বৃক্ষ ডরিয়াম পুত্রংজীবা, বান্দরহোলা, ধলিগর্জন, বন আমড়া, চাপালিশ, ধারমারা, গিলাবাটন, জাওয়া বা বেরুলা, গোদা বৃক্ষ, কনক, মোচ, পারুল, বাজনা, বরুন, টিম্বার হিসেবে একসময়ের সর্বাধিক ব্যবহৃত পিতরাজ, শিলবাদী, টালি, উদাল ও বক্স বাদাম।
সূত্রঃ সমকাল

বৃক্ষকথা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উচ্চতার গাছ কোনটি? উত্তর একটাই বৈলাম। এর বৈজ্ঞানিক নাম Anisoptera scaphula. বৃক্ষটিকে উচ্চতায় অন্য কো...

মালি আম।

http://editworkshop.blogspot.com

http://editworkshop.blogspot.com

http://editworkshop.blogspot.com

যারা খুব বেশি টক পছন্দ করেন তাদের জন্য মালি আম বা মাইলাম উপযোগী। যারা অসময়ে আম খেতে চান তাদের জন্যও মালি আম। আবার যারা কুকুড়ের কামড় খেয়ে দিশেহারা তাদের জন্যও মালি আম উপযোগি। কেননা কুকুরের কামড়ের প্রতিষেধক হিসেবে এর ব্যবহার আছে। আমরা সচরাচর যে আমকে (Mangifera indica) চিনি এটি সেই আম নয়। পৃথিবীতে প্রায় ৬৯ প্রকার আম আছে (তবে এ হিসাব বিতর্কিত)। আমাদের দেশে আছে চার প্রকার। মালি আম, উড়ি আম, জংলি আম এবং আমাদের অতি পরিচিত যে আম। রমনা পার্কে মালি আমের ১০টি গাছ আছে। নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে মুকুল আসে এবং মার্চ-এপ্রিল মাসে আম পেঁকে যায়। সাধারণত আমের মুকুল খাড়া থাকে কিন্তু মালি আমের মুকুল নীচের দিকে ঝুলে থাকে। মালি আম গাছ বিশাল বড় হলেও এর পাতা, ফুল বা ফল সাধারণ আমের চেয়ে অনেক ছোট। একটি পূর্ণাঙ্গ আমের আকার ৪.০০X৩.২৫ সেন্টিমিটার। মালি আমের ইংরেজি নাম Burmese Plum, Marian Plum. পরিবার Anacardiaceae. বৈজ্ঞানিক নাম Bouea oppositifolia (Roxb.) Adelb. 
আজকে (২৬/০৩/২০১৮) রমনা পার্কে গিয়ে দেখি একটি গাছের আম পেঁকে গেছে এবং ছোট ছেলেরা আম পারছে।
আমটি পাঁকার পরও টক থাকে
কাঁচা বা পাকা দুই অবস্থায়ই খুব টক

http://editworkshop.blogspot.com http://editworkshop.blogspot.com http://editworkshop.blogspot.com যারা খুব বেশি টক পছন্দ ক...

অাড়ল বা অড়হর | Aural or arahar

ইংরেজি - pigeon pea, Yellow Legume.
বৈজ্ঞানিক নাম : Cajanus cajan (L.) Millsp
সংস্কৃত: আঢ়কী।
হিন্দি : অরহর, অড়হর, তুবরী, টুমুর।
মহারাষ্ট্র : তুরী।
গুজরাট: তুলদাল্য।
কর্ণাটক: কটলাকটু, তৌগরী,
তৈলঙ্গ : কাদুল।
আসাম রহয়মাঁহ।
ফারসি : শাখুল।
পাহাড়িরা বলেন -দুমরসুমি।
বাংলা সমার্থ : আড়ল, অড়হর, অড়র, অড়ল, তুড় ডাল, আঢ়কী, তুবরী, শনপুষ্পিকা। পাবনা আঞ্চলিক আরোল।
অড়হর একটি গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। ডাল উৎপাদক গাছ। এই গাছের আদি নিবাস মধ্য এশিয়া। মধ্য ও পূর্ব আফ্রিকা ভারত, বাংলাদেশে এই ডালের জন্য এই গাছের আবাদ করা হয়। এর কাণ্ড পশমের ন্যায় নরম এবং ধূসর বর্ণের। পত্রিকা লম্বা এবং সংখ্যায় ৩টি থাকে। ফুলের বোঁটা ছোটো এবং এর রঙ হলুদ। জুন -জুলাই মাসে এর ফুল ফোটে। এর ফল শুঁটিধর্মী। এই শুঁটি ২-৩ ইঞ্চিল লম্বা হয়। প্রতিটি শুঁটিতে ৩-৪টি বীজ থাকে। বীজগুলো গোলাকার এবং শক্ত।
এই ফলই ডাল হিসাবে ভারত এবং বাংলাদেশে ব্যবহৃত হয়।
অরহর ডাল- বাংলার এক হারিয়ে যাওয়া ফসল।মুলত মাড়ওয়ারি খাবার হলেও এদেশে একসময় বেশ চলত। শুনেছি বেগুন ভর্তা, অরহরের ডাল আর একটু ঘি অমৃত। মা রান্না করতেন ঘি ফোড়ন অরহরের ডাল।
মুখোরোচক চটপটি জাতীয় খাবারে এর ব্যবহার রয়েছে। এর বীজ সাপের বিষের জন্য উপকারী।
আয়ুর্বেদ মতে: অড়হর ডাল কষায়-মধুর,রস,শরীর শীতল করে,রুক্ষ, লঘু,মলরোধ করে,বায়ুজনক,মুখের কান্তি উজ্জল করে (বর্ণপ্রসাদক)। কফ,পিত্ত ও রক্তের দোষ নাশ করে।
এই ডাল হজম ও হয় তাড়াতাড়ি।
লাল অড়হর ডাল ওপাওয়া যায়।
এমনিতে দু-রকমের অর্থাৎ হলুদ ও লাল অড়হর ডাল পথ্য হিসেবে ভাল,কিছুটা কৃমি ও ত্রিদোষ(বাত কফ পিত্ত) নাশ করে। অর্শ ও বায়ুগোলক (বা পেটের টিউমার) রোগে ও উপকারী।
হাকিমি বা ইউনানি মতে অড়হর ডাল বিষ নাশক।
অড়হর ডাল কফ,রক্তের দোষ ও বিষক্রিয়া নষ্ট করে।
হাকিমি মতে অড়হরের পাতা: অড়হরের পাতার সঙ্গে নিম পাতা খেলে অর্শ রোগের উপশম হয়।
এই ভাবে অড়হরের পাতা খেলে খিদে বেড় যায়।
* অড়হর ডাল খেলে শ্রবণশক্তির দোষ সারে,পিপাসা মেটে-শরীরে সব রকমের জ্বালা সারে।
* আগেই বলা হয়েছে অড়হর ডাল রুক্ষ-দই বা দূধ দিয়ে রান্না করলে এই রুক্ষতা নষ্ট হয়।
* পাতা সেদ্ধ করে জল দিয়ে কুচকুচি করলে দাঁতের ব্যথার উপশম হয়।
* জনডিস রোগীর পক্ষে অড়হরের পাতা খাওয়া(পাতা বেটে নিয়ে তার রস) খুবই উপকারী।
* অড়হর পুষ্টির দিক থেকে ছোলার ডালের চেয়ে কম হলেওএই ডাল ত্রিদোষ নাশক(কফ,বায়ু ও পিত্ত নাশক)।
* অড়হরের পাতার রসে ঘি মিশিয়ে পান করলে রক্তপিত্ত সারে-নাক।
* অড়হরের পাতা আগুনে পুড়িয়ে সেই ছাই-এ টক দই মিশিয়ে লাগালে চুলকানি সারে।
* অড়হরের পাতা ও দুর্বাঘাসের রস একসঙ্গে মিশিয়ে নস্য নিলে আধকপালে মাথাব্যথা সেরে যায়।
*কাশি হলে এই পাতার ৭/৮ চামচ রস একটু গরম করে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেলে কাশি কমে যায়।
ডাইবেটিকস হলে অড়হর পাতার রস করে সকালে বিকেলে এক কাপ করে খেলে ভাল উপকার পাওয়া যায়। তবে এর মূলের রস আট দশ গ্রাম থেঁতো করে অল্প পানিতে সিদ্ধ করে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
উচ্চরক্তচাপ হলে ৪/৫ টি অড়হরের পাতা নিয়ে রস করে সাথে গোল মরিচ মিশিয়ে খেলে উচ্চরক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
অড়হর ডাল অবাঙালি মহলেই বেশি প্রচলিত। চাপ চাপ অড়হর ডাল রান্না করে তাতে হিং ও আস্ত জিরে ফোড়ন দেওয়া হয়। ওপর থেকে দেশী ঘি করে ঢেলে রুটি দিয়ে খাওয়া হয়।
দক্ষিন ভারতে অড়হর ডাল দিয়েই সম্বর বা টক ডাল তৈরি করা হয় এবং পরিবেশন করা হয় ধোসা, ইডলি বা উঋাপমের সঙ্গে। গুজরাতে অড়হর ডালের পুর দিয়ে তৈরি করা হয় পুরন পোলি বা পুর ভরা মিষ্টি কচুরি।
কচি অড়হর শিম ভর্তা,
রান্না, সিদ্ধ করে খাওয়া যায়। পাকলে ডাল রান্না হয়। আাবার পাকলে গাছ থেকে ছিড়ে আগুনে পুড়িয়ে খেতে টেস্ট। আমরা বলি উলা করা।
দুই রকম অড়হর দেখেছি। একটা সবুজ আরেকটা খয়েরী।
অরহর ডাল, ডাল রান্নায় যেমন সুস্বাদু, পুষ্টিকর।
***ডোসা***
উপকরণ:
ছোলার ডাল: ১/৩ কাপ
অরহর ডাল: ১/৩ কাপ
সিমের বিচি: ১/৩ কাপ
সিদ্ধ চাল (চধৎনড়রষবফ ৎরপব): ২ কাপ
তেল: বড় চামচ দিয়ে ১ চামচ তেল
হিং: এক চিমটি
জিরা: ছোট দিয়ে অর্ধ চামচ
রাই: ছোট দিয়ে অর্ধ চামচ
শুকনো লাল মরিচ: ২ টি
কড়ি পাতা: ৫ টি (ভারতে প্রচুর ব্যবহৃত হয়, আমাদের
দেশে দেখিনি, না থাকলে দরকার নেই।)
নারিকেল পেষা: বড় চামচ দিয়ে ২ চামচ
হলুদ গুঁড়া: ছোট চামচ দিয়ে অর্ধ চামচ
লবণ: পরিমাণমত
প্রণালী:
প্রথমে তিন প্রকার ডাল ও সিদ্ধ চাউলে পানি
ঢেলে পিষে নিতে হবে।
একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে তাতে জিরা, হিং,
রাই, লাল মরিচ এবং কড়ি পাতা দিয়ে হালকা গরম করার
পর অল্প নারিকেলের পানি ঢেলে পিষে নিতে
হবে।
এই পেষা উপকরণগুলো পূর্বের পেষা চালের,
ডালের সাথে উত্তমরূপে মেশাতে হবে।
একটি তাওয়ায় সামান্য তেল দিয়ে সুতী কাপড়
দিয়ে মুছে নিতে হবে।
একটি বড় চামচ দিয়ে এগুলো তাওয়ার উপর দিতে
হবে। চাইলে চারপাশে কিছুটা তেল দিতে পারেন।
এবার একটি ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। সুন্দর
রং হওয়া হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
তৈরিকৃত ডোসা গরম গরম পরিবেশন করুন।
শীতের দিন খিচুড়ি দারুন লাগে। খিচুড়ি আমরা কম বেশি সবাই রান্না করতে পারি। ডাল, চাল এবং সবজি মিশিয়ে রান্না করে নিতে পারেন, একটু ভিন্ন স্বাদের মজাদার পাঁচমিশালী খিচুড়ি।
পাঁচমিশালী খিচুড়ির প্রণালী
উপকরণ:
১.৫ কাপ বাসমতী চাল
১ টেবিল চামচ মসুর ডাল
১ টেবিল চামচ ছোলার ডাল
১ টেবিল চামচ মুগ ডাল
১ টেবিল চামচ অড়হর ডাল
২ টেবিল চামচ ঘি
১ চা চামচ জিরা
১ চা চামচ আদা কুচি
১/৪ কাপ পেঁয়াজ কিউব করে কাটা
১/২ কাপ বাঁধাকপি কিউব করে কাটা
৩/৪ কাপ ফুলকপি
১/২ কাপ আলু কিউব করে কাটা
১/২ কাপ মটরশুঁটি
১ চা চামচ লাল মরিচ গুঁড়ো
১/৪ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো
২ চামচ ধনিয়া জিরা গুঁড়ো
১/২ কাপ টমেটো কুচি
লবণ স্বাদমত
প্রণালী:
১। চাল এবং ডাল ১৫ মিনিট একটি পাত্রে পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন।
২। এবার প্রেশার কুকারে ঘি এবং জিরা দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়ুন।
৩। এরপর এতে আদা রসুন দিয়ে মাঝারি আঁচে ১ মিনিট ভাজুন।
৪। আদা রসুন নরম হয়ে এলে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে আবার ১ মিনিট নাড়ুন।
৫। এতে বাঁধাকপি, ফুলকপি, আলু এবং মটরশুঁটি দিয়ে মাঝারি আঁচে ২ মিনিট রান্না করুন।
৬। লাল মরিচ গুঁড়ো, হলুদ গুঁড়ো, ধনিয়া-জিরা গুঁড়ো, টমেটো কুচি, চাল, ডাল, লবণ এবং ৩ কাপ গরম পানি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে রান্না করুন। প্রেশার কুকারে ২ বার হুইসেলের জন্য অপেক্ষা করুন।
৭। ব্যস তৈরি হয়ে গেল পাঁচমিশালী খিচুড়ি। ৬ জন মানুষের পরিবেশনযোগ্য।
English 
English - pigeon pea, Yellow Legume.
Scientific name: Cajanus cajan (L.) Millsp
Sanskrit: Aadhiki
Hindi: Aurora, Aarhaar, Tubari, Tumur
Maharashtra: Turi
Gujarat: Tulalya
Karnataka: Katalakutu, Tougary,
Oily: The fog
Assam Rahamamah
Persian: Shakhul
The Pahari said - Dumasumi.
Bangla Samit: Aadla, arahar, Rakh, Araval, Tud Dal, Aadkiki, Tubari, Shalpuppika. Pabna regional lake.

An arable bush national plant. Pulse producer tree The origin of this plant is Central Asia. This plant is cultivated for this pulse in India, India, Central and Eastern Africa. The trunk of fur is soft and gray in color. Magazine is tall and has 3 numbers. Flowers are small and its color is yellow. June - Flowers are flowering in the month of July. The fruit is herbivorous. This pod is 2-3 inches tall. Each pod has 3-4 seeds. The seeds are round and solid.

This fruit is used in India and Bangladesh as pulse.
Aarhar Dal - a lost crop of Bengal. Although there is a lot of food in the country, there are quite a few times in this country. I have heard that brinjal bharta, arahar dal and a little ghee amrit. The mother used to cook ghee bark arahar dal.

It has been used in national food. Its seeds are beneficial for snake venom.

According to Ayurveda: Aarhar pulse is sweet-sweet, juices, cooling the body, rough, light, smoothing, airy, brightening the hair on the forehead (color penetrating). Destroy cough, bile and blood guilt.
These pulses are digested and are quick.
Red gram flour is opened.
In this way, two types of yellow and red arahar pulse are good as well, some worms and trichodas (arthritis cough bile). Tumors and aerosols (or stomach tumors) are beneficial and beneficial.
According to Hakimi or Unani, arahar pulse poisonous.

Cranberry pulses, spoil the blood, and blood poisoning.
According to Hakimi, the leaves of the arahar are found to be beneficial for rheumatic diseases when playing neem leaves with arahar leaves.
In this way, eating ahoraar leaves fades in fencing.

* Playing an arachhar pulse helps in the treatment of hearing impairment, thirst, and all kinds of irritation in the body.
* It has already been said that this roughness is wasted when cooking with arahar dal rust-curd or a bowl.
* If the leaves are boiled with water, they may relieve the pain of the toothache.
* Janidis patient is eating araharan leaf (its juice juice) is very beneficial.
* In addition to the nutritious nutrients, it is less than the peeled pulses, but this pulse is the triangular destroyer (cough, air and pistol destroyer).
* When mixed with ghee mixed in the juice of arahar, the blood-type Surrey-nose.
* Aarhar leaves burnt in the fire and after mixing it in the ash, the itch fertilizer will start.
* When mixed with cranial juice and crusted juice mixed together, the headache can be eradicated.

* Cough reduces cough after playing a mixture of one tablespoon honey mixed with 7/8 teaspoon juice of this leaf.

If you have diabetes, you can get good benefits by playing a cup of flour in the morning and in the morning. However, the root juice of eight grams can be enjoyed by eating it in a small amount of water.
If you have high blood pressure, add 4/5 arahar leaves and mix it with a spoonful of pepper and keep the high pressure under control.

Arahar Dal is more common in the non-Bengali Mahalai. The arc pressure is used to cook arahar pulse and it is used to boil the hing and ghee. It is eaten with roasted ghee on the ground.

Salt or sugarcane beans are made with arable pulse in south India and are served with Dhosa, Idli or Urpam. In Gujarat, arahar pulse is made of puran poli or pudding sweet potato.

Raw arahar bean bharta,
Cooked, cooked and eaten. Powdered peas are cooked. Torture from the pale tree and burnt to the test. We say to yaw.
I saw two different types of ankhar. A green cat is another.

Asparagus pulses, pulses, as well as delicious, nutritious.

*** Dosa ***
Materials:
Chopping pulses: 1/3 cups
Arhar Dal: 1/3 cups
Bean seed: 1/3 cup
Cooked rice (2 liters of water)
Oil: 1 spoon oil with a big spoon
Hing: One pinch
Cumin: half spoon with small
Rai: half a spoon with a small
Dry red pepper: 2
Curry leaves: 5 (lots of used in India, ours
Not seen in the country, if you do not need it.)
Coconut pulse: 2 spoons with a large spoon
Yellow powder: half spoon with a small spoon
Salt: quantity
Method:
First of all, three varieties of pulses and boiled water in the rice
Pile should be poured.
Heat the oil in a pan and the cumin, Hing,
Rye, red pepper and light green with curry leaves
After pouring a little coconut water powders
Will be
These raw materials are used in the past,
Mix well with pulse.
A cotton cloth with a little oil in it
You have to delete it.
Put them on taua with a big spoon
Will be You can give some oil around if you want.
Now cover with a lid. Beautiful
Wait until the color is in it.
Serve hot dosa hot.

Khinkuri takes great on winter days. Khikuri We can cook more than everyone. Cooking with pulse, rice and vegetables can be cooked, the funniest unsorted puddle of a little different taste.
Unsorted pudding

Materials:
1.5 cups basmati rice
1 tablespoon lentil pulses
1 tablespoon gram flour
1 tablespoon mug pulse
1 table spoon arahar pulse
2 tablespoons of ghee
1 teaspoon cumin seeds
1 teaspoon ginger gourd
Cut 1/4 cup onion cubes
Cut 1/2 cup cabbage into cubes
3/4 cup cauliflower
Cut into a cup of 1/2 cup potato cubes
1/3 cup peas
1 teaspoon red pepper powder
1/4 teaspoon turmeric powder
2 tablespoons coriander cumin powder
1/3 cup tomato chopped
Salt to taste

Method:
1. Soak rice and pulse for 15 minutes with a bowl of water.
2. Now stir in a pressure cooker with ghee and cumin.
3. Then add ginger garlic and fry medium and fry for 1 minute.
4. When the ginger garlic becomes soft, then add the onion and stir again for 1 minute.
5. Cook cabbage, cauliflower, potato and peas and cook it for 2 minutes.
6. Red pepper powder, yellow powder, coriander-cumin powder, tomato kochi,

ইংরেজি - pigeon pea, Yellow Legume. বৈজ্ঞানিক নাম : Cajanus cajan (L.) Millsp সংস্কৃত: আঢ়কী। হিন্দি : অরহর, অড়হর, তুবরী, টুমুর। মহ...