৫. চন্দ্রমল্লিকা
Chandramallika will give beauty in different colors; Source: Gardening Know How নানা রঙে সৌন্দর্য দেবে চন্দ্রমল্লিকা; Source: Gardening Know How dpeditworkshop.blogspot.com |
৪. লাল ধারের ড্রাসিনিয়া
The red-sharp Drasinya will clean the air;Source: Devon Richards লাল ধারের ড্রাসিনিয়া বাতাসকে করবে পরিষ্কার; Source: Devon Richards dpeditworkshop.blogspot.com |
৩. উইপিং ফিগ
A little care will be a long time friend of the tree; Source:eBay অল্প একটু যত্নেই গাছটি হবে বহুদিনের বন্ধু; Source:eBay dpeditworkshop.blogspot.com |
২. পিস লিলি
White-green Piece Lily will give you tranquility; Source: Gardening Know How সাদা-সবুজের পিস লিলি আপনাকে দেবে প্রশান্তি; Source: Gardening Know How dpeditworkshop.blogspot.com |
১. ইংলিশ আইভি
Ignorant English can be broken;Source:Idea Digezt ছেঁটে রাখতে পারেন অবাধ্য ইংলিশ আইভিকে; Source:Idea Digezt dpeditworkshop.blogspot.com |
৫. চন্দ্রমল্লিকা Chandramallika will give beauty in different colors; Source: Gardening Know How নানা রঙে সৌন্দর্য দেবে চন্দ্রমল্লিকা; ...
. জারবেরা ডেইজি
উজ্জ্বল রঙের ফুলের এই গাছটি আপনার ঘর থেকে শুষে নেবে ট্রাইক্লোরোইথেন, যা ড্রাই ক্লিন করা কাপড়চোপড়ের মাধ্যমে আপনি ঘরে আনছেন। কালিতে থাকা বেনজিনকেও ফিল্টার করবে গাছটি। মাঝারি আকারের টবে গাছটি রাখতে পারেন লন্ড্রি বা বেডরুমে। কিন্তু আগে দেখে নিতে হবে, গাছটি ঠিকমতো আলো পায় কিনা। জারবেরা গাছ সুনিষ্কাশিত মাটিতে থাকতে ভালোবাসে,তাই অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন পাত্রে কয়েকটি ছিদ্র থাকে। সপ্তাহে দু-তিনবার গাছে স্প্রে করতে হবে। গাছটিকে দিনে অন্তত ৬ ঘন্টা সরাসরি সূর্যালোকে রাখতে হবে। ঠিকমতো যত্ন নিলে জারবেরা ফুল গাছে দু’সপ্তাহ পর্যন্ত টিকতে পারে।
Jarbara flowers are available in various colors; Source: Home Guides জারবেরা ফুল পাওয়া যায় নানা রঙে; Source: Home Guides |
. অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী
Aloe vera tree was called the immortality plant; Source: Healthyliving Nature ঘৃতকুমারী গাছকে অমরত্বের উদ্ভিদ বলা হতো; Source: Healthyliving Nature |
. স্পাইডার প্ল্যান্ট
Spectacular Spider Plant; Source:The Tree Centre দৃষ্টিনন্দন স্পাইডার প্ল্যান্ট; Source:The Tree Centre |
. স্নেক প্ল্যান্ট
Many people have said fun for long sharp leaves, 'mother tongue'; Source: worldofsucculents.com লম্বা ধারালো পাতার জন্য মজা করে অনেকে একে বলেন ‘শাশুড়ির জিহ্বা’; Source: worldofsucculents.com |
. মানি প্ল্যান্ট
The easiest way to organize the house is at the money plant; Source: Gardening in India সবচে সহজে ঘর সাজাতে পারেন মানি প্ল্যান্টে; Source: Gardening in India |
. জারবেরা ডেইজি This brightly-colored flower tree will absorb trichloroethane from your house, which is bringing you home with dry clean...
বাংলাদেশের বিপন্ন ফল ফলসা বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ : Plantae (শ্রেণীবিহীন): Angiosperms (শ্রেণীবিহীন): Eudicot...
https://www.editworkshop.ga/ |
যদি ভালোবেসে থাকেন তবে সুখবর হলো, এই খাওয়ার অভ্যাস আপনার ওজন বাড়ানোর বদলে উল্টো কমিয়ে দিতে সহায়তা করতে পারে! শুধু তা-ই নয়, কাজুবাদামের রয়েছে আরও নানা গুণাগুণ। তাই যদি কারও এটি ভালো না-ও লাগে, তাহলে অ্যালার্জি ধরনের সমস্যা না থাকলে আজ থেকে এটি খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।
ওজন কমাতে কাজুবাদাম!/Almonds to lose weight! https://www.editworkshop.ga/ আপনি কি কাজুবাদাম খেতে ভালোবাসেন? যদি ভালোবেসে থাকেন তবে...
http://www.editworkshop.ga/ |
বৈজ্ঞানিক নামঃ Glycyrrhiza glabra
পরিবারঃ Fabaceae
শুকনো আমলকির ২/৩ টুকরো আর ১ গ্রাম যষ্টিমধু থেঁতো করে আধা কাপ গরম পানিতে ৫/৬ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে ২/৩ বার ছেঁকে নিয়ে তরলটুক দিয়ে চোখ ধুয়ে নিলে ঝাপসা দেখা রোগ কমে যায়। সাদা¯্রাব হলে এই গাছের শিকড় চিবিয়ে খেলে দূর্বলতা ভাল হয়। এটি হৃদরোগে বেশ কার্যকারী। গলা ব্যাথ্যা বা টনসিল হলে এর পাতা চিবিয়ে খেলে ভাল উপকার পাওয়া যায়।
http://www.editworkshop.ga/ যষ্টিমধু বৈজ্ঞানিক নামঃ Glycyrrhiza glabra পরিবারঃ Fabaceae যষ্টিমধু বহুবর্ষজীবী গুন্মজাতীয় উদ্ভিদ। এর...
editworkshop.blogspot.com |
আসলে গিলা গাছ হলো কাষ্ঠল লতা।
editworkshop.blogspot.com গিলা গাছের ফল ও ফুল। এই বিলুপ্ত প্রজাতির গাছের দেখা পেলাম ময়মনসিংহ বাকৃবির বোটানিক্যাল গার্ডেনে। নুহাশ পল্...
editworkshop.blogspot.com |
editworkshop.blogspot.com অন্যান্য নাম : কলকে, পীত করবীরক, সুগন্ধি কুসুম, কলকি, হলদি কলকি, কড়ি, চায়না করবী ইংরেজি নাম : Yellow olea...
বৃক্ষকথা |
এসব প্রজাতির গাছ বিলুপ্ত হওয়ার কারণ হিসেবে গবেষক ড. মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, 'বিলুপ্ত প্রজাতির একটি বড় অংশ গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। নির্বিচারে নিধনের ফলে এসব উদ্ভিদ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পৃথিবীতে ছোটকে সবাই অবজ্ঞা করে। ফলে বন জঙ্গল, বাড়ির আঙিনায় বেড়ে ওঠা উদ্ভিদ পরিচ্ছন্ন অভিযানে নির্বিচার বিলুপ্ত হচ্ছে।
বিপন্ন ২০ প্রজাতির গাছ :৬৯ বিলুপ্ত প্রজাতির পথ ধরে বর্তমানে বিপন্ন আরও ২০ প্রজাতির গাছ। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো_ বৈলাম বৃক্ষ, কুকুরের কামড়ের প্রতিষেধক হিসেবে ব্যবহৃত ঔষধি বৃক্ষ ডরিয়াম পুত্রংজীবা, বান্দরহোলা, ধলিগর্জন, বন আমড়া, চাপালিশ, ধারমারা, গিলাবাটন, জাওয়া বা বেরুলা, গোদা বৃক্ষ, কনক, মোচ, পারুল, বাজনা, বরুন, টিম্বার হিসেবে একসময়ের সর্বাধিক ব্যবহৃত পিতরাজ, শিলবাদী, টালি, উদাল ও বক্স বাদাম।
বৃক্ষকথা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উচ্চতার গাছ কোনটি? উত্তর একটাই বৈলাম। এর বৈজ্ঞানিক নাম Anisoptera scaphula. বৃক্ষটিকে উচ্চতায় অন্য কো...
http://editworkshop.blogspot.com |
http://editworkshop.blogspot.com |
http://editworkshop.blogspot.com |
যারা খুব বেশি টক পছন্দ করেন তাদের জন্য মালি আম বা মাইলাম উপযোগী। যারা অসময়ে আম খেতে চান তাদের জন্যও মালি আম। আবার যারা কুকুড়ের কামড় খেয়ে দিশেহারা তাদের জন্যও মালি আম উপযোগি। কেননা কুকুরের কামড়ের প্রতিষেধক হিসেবে এর ব্যবহার আছে। আমরা সচরাচর যে আমকে (Mangifera indica) চিনি এটি সেই আম নয়। পৃথিবীতে প্রায় ৬৯ প্রকার আম আছে (তবে এ হিসাব বিতর্কিত)। আমাদের দেশে আছে চার প্রকার। মালি আম, উড়ি আম, জংলি আম এবং আমাদের অতি পরিচিত যে আম। রমনা পার্কে মালি আমের ১০টি গাছ আছে। নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে মুকুল আসে এবং মার্চ-এপ্রিল মাসে আম পেঁকে যায়। সাধারণত আমের মুকুল খাড়া থাকে কিন্তু মালি আমের মুকুল নীচের দিকে ঝুলে থাকে। মালি আম গাছ বিশাল বড় হলেও এর পাতা, ফুল বা ফল সাধারণ আমের চেয়ে অনেক ছোট। একটি পূর্ণাঙ্গ আমের আকার ৪.০০X৩.২৫ সেন্টিমিটার। মালি আমের ইংরেজি নাম Burmese Plum, Marian Plum. পরিবার Anacardiaceae. বৈজ্ঞানিক নাম Bouea oppositifolia (Roxb.) Adelb.
আজকে (২৬/০৩/২০১৮) রমনা পার্কে গিয়ে দেখি একটি গাছের আম পেঁকে গেছে এবং ছোট ছেলেরা আম পারছে।
আমটি পাঁকার পরও টক থাকে
কাঁচা বা পাকা দুই অবস্থায়ই খুব টক
http://editworkshop.blogspot.com http://editworkshop.blogspot.com http://editworkshop.blogspot.com যারা খুব বেশি টক পছন্দ ক...
বৈজ্ঞানিক নাম : Cajanus cajan (L.) Millsp
সংস্কৃত: আঢ়কী।
হিন্দি : অরহর, অড়হর, তুবরী, টুমুর।
মহারাষ্ট্র : তুরী।
গুজরাট: তুলদাল্য।
কর্ণাটক: কটলাকটু, তৌগরী,
তৈলঙ্গ : কাদুল।
আসাম রহয়মাঁহ।
ফারসি : শাখুল।
পাহাড়িরা বলেন -দুমরসুমি।
বাংলা সমার্থ : আড়ল, অড়হর, অড়র, অড়ল, তুড় ডাল, আঢ়কী, তুবরী, শনপুষ্পিকা। পাবনা আঞ্চলিক আরোল।
অরহর ডাল- বাংলার এক হারিয়ে যাওয়া ফসল।মুলত মাড়ওয়ারি খাবার হলেও এদেশে একসময় বেশ চলত। শুনেছি বেগুন ভর্তা, অরহরের ডাল আর একটু ঘি অমৃত। মা রান্না করতেন ঘি ফোড়ন অরহরের ডাল।
এই ডাল হজম ও হয় তাড়াতাড়ি।
লাল অড়হর ডাল ওপাওয়া যায়।
এমনিতে দু-রকমের অর্থাৎ হলুদ ও লাল অড়হর ডাল পথ্য হিসেবে ভাল,কিছুটা কৃমি ও ত্রিদোষ(বাত কফ পিত্ত) নাশ করে। অর্শ ও বায়ুগোলক (বা পেটের টিউমার) রোগে ও উপকারী।
হাকিমি বা ইউনানি মতে অড়হর ডাল বিষ নাশক।
হাকিমি মতে অড়হরের পাতা: অড়হরের পাতার সঙ্গে নিম পাতা খেলে অর্শ রোগের উপশম হয়।
এই ভাবে অড়হরের পাতা খেলে খিদে বেড় যায়।
* আগেই বলা হয়েছে অড়হর ডাল রুক্ষ-দই বা দূধ দিয়ে রান্না করলে এই রুক্ষতা নষ্ট হয়।
* পাতা সেদ্ধ করে জল দিয়ে কুচকুচি করলে দাঁতের ব্যথার উপশম হয়।
* জনডিস রোগীর পক্ষে অড়হরের পাতা খাওয়া(পাতা বেটে নিয়ে তার রস) খুবই উপকারী।
* অড়হর পুষ্টির দিক থেকে ছোলার ডালের চেয়ে কম হলেওএই ডাল ত্রিদোষ নাশক(কফ,বায়ু ও পিত্ত নাশক)।
* অড়হরের পাতার রসে ঘি মিশিয়ে পান করলে রক্তপিত্ত সারে-নাক।
* অড়হরের পাতা আগুনে পুড়িয়ে সেই ছাই-এ টক দই মিশিয়ে লাগালে চুলকানি সারে।
* অড়হরের পাতা ও দুর্বাঘাসের রস একসঙ্গে মিশিয়ে নস্য নিলে আধকপালে মাথাব্যথা সেরে যায়।
উচ্চরক্তচাপ হলে ৪/৫ টি অড়হরের পাতা নিয়ে রস করে সাথে গোল মরিচ মিশিয়ে খেলে উচ্চরক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
রান্না, সিদ্ধ করে খাওয়া যায়। পাকলে ডাল রান্না হয়। আাবার পাকলে গাছ থেকে ছিড়ে আগুনে পুড়িয়ে খেতে টেস্ট। আমরা বলি উলা করা।
দুই রকম অড়হর দেখেছি। একটা সবুজ আরেকটা খয়েরী।
উপকরণ:
ছোলার ডাল: ১/৩ কাপ
অরহর ডাল: ১/৩ কাপ
সিমের বিচি: ১/৩ কাপ
সিদ্ধ চাল (চধৎনড়রষবফ ৎরপব): ২ কাপ
তেল: বড় চামচ দিয়ে ১ চামচ তেল
হিং: এক চিমটি
জিরা: ছোট দিয়ে অর্ধ চামচ
রাই: ছোট দিয়ে অর্ধ চামচ
শুকনো লাল মরিচ: ২ টি
কড়ি পাতা: ৫ টি (ভারতে প্রচুর ব্যবহৃত হয়, আমাদের
দেশে দেখিনি, না থাকলে দরকার নেই।)
নারিকেল পেষা: বড় চামচ দিয়ে ২ চামচ
হলুদ গুঁড়া: ছোট চামচ দিয়ে অর্ধ চামচ
লবণ: পরিমাণমত
প্রণালী:
প্রথমে তিন প্রকার ডাল ও সিদ্ধ চাউলে পানি
ঢেলে পিষে নিতে হবে।
একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে তাতে জিরা, হিং,
রাই, লাল মরিচ এবং কড়ি পাতা দিয়ে হালকা গরম করার
পর অল্প নারিকেলের পানি ঢেলে পিষে নিতে
হবে।
এই পেষা উপকরণগুলো পূর্বের পেষা চালের,
ডালের সাথে উত্তমরূপে মেশাতে হবে।
একটি তাওয়ায় সামান্য তেল দিয়ে সুতী কাপড়
দিয়ে মুছে নিতে হবে।
একটি বড় চামচ দিয়ে এগুলো তাওয়ার উপর দিতে
হবে। চাইলে চারপাশে কিছুটা তেল দিতে পারেন।
এবার একটি ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। সুন্দর
রং হওয়া হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
তৈরিকৃত ডোসা গরম গরম পরিবেশন করুন।
পাঁচমিশালী খিচুড়ির প্রণালী
১.৫ কাপ বাসমতী চাল
১ টেবিল চামচ মসুর ডাল
১ টেবিল চামচ ছোলার ডাল
১ টেবিল চামচ মুগ ডাল
১ টেবিল চামচ অড়হর ডাল
২ টেবিল চামচ ঘি
১ চা চামচ জিরা
১ চা চামচ আদা কুচি
১/৪ কাপ পেঁয়াজ কিউব করে কাটা
১/২ কাপ বাঁধাকপি কিউব করে কাটা
৩/৪ কাপ ফুলকপি
১/২ কাপ আলু কিউব করে কাটা
১/২ কাপ মটরশুঁটি
১ চা চামচ লাল মরিচ গুঁড়ো
১/৪ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো
২ চামচ ধনিয়া জিরা গুঁড়ো
১/২ কাপ টমেটো কুচি
লবণ স্বাদমত
১। চাল এবং ডাল ১৫ মিনিট একটি পাত্রে পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন।
২। এবার প্রেশার কুকারে ঘি এবং জিরা দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়ুন।
৩। এরপর এতে আদা রসুন দিয়ে মাঝারি আঁচে ১ মিনিট ভাজুন।
৪। আদা রসুন নরম হয়ে এলে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে আবার ১ মিনিট নাড়ুন।
৫। এতে বাঁধাকপি, ফুলকপি, আলু এবং মটরশুঁটি দিয়ে মাঝারি আঁচে ২ মিনিট রান্না করুন।
৬। লাল মরিচ গুঁড়ো, হলুদ গুঁড়ো, ধনিয়া-জিরা গুঁড়ো, টমেটো কুচি, চাল, ডাল, লবণ এবং ৩ কাপ গরম পানি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে রান্না করুন। প্রেশার কুকারে ২ বার হুইসেলের জন্য অপেক্ষা করুন।
৭। ব্যস তৈরি হয়ে গেল পাঁচমিশালী খিচুড়ি। ৬ জন মানুষের পরিবেশনযোগ্য।
ইংরেজি - pigeon pea, Yellow Legume. বৈজ্ঞানিক নাম : Cajanus cajan (L.) Millsp সংস্কৃত: আঢ়কী। হিন্দি : অরহর, অড়হর, তুবরী, টুমুর। মহ...
recent posts
Featured Post
Get £1000 toward a brand-new iPhone 15 and enjoy the best iPhone experience ever!"
Apple is the name that stands out in the world of technology, which is always changing. The iPhone is now a sign of innovation and luxury th...